BN
MM Kit
MM Kit
Health First
Category List
All products

Details:
- MM KitZiska Pharmaceuticals
গর্ভপাত করার জন্য মাসিক নিয়মিত করার ক্ষেত্রে এমএম কিট খুবই জনপ্রিয় একটি ওষুধ। শেষ মাসিক থেকে ভ্রুনের বয়স ৬৩ দিনের কম হলে শতভাগ কাজ করে।
এই কিট কেবলমাত্র গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের সঠিক বয়স এবং একটপিক প্রেগন্যান্সি নির্ধারণে সক্ষম ডাক্তাররাই নির্দোশিত করতে পারবেন। ডাক্তারদের অবশাই অসম্পূর্ণ গর্ভপাত অথবা অতিরিক্ত রক্তপাত হলে সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার/এমভিএ (ম্যানুয়েল ভ্যাকুউয়াম এসপিরেশন) অথবা রোগীকে রক্ত প্রদান এবং রিসাসিটেশন করার সবধরণের সুয়্যোগ সুবিধা খাকতে হবে (যদি প্রয়োজন হয়)
দিন ১ (প্রথম ভিজিট): মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণ: কোনো ক্লিনিক, মেডিকেল
অথবা হাসপাতালে ডাক্তারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ১টি মিফেপ্রিস্টোন ট্যাবলেট মুখে খাবেন।
দিন ২ (দ্বিতীয় ভিজিট): মিসোপ্রোস্টল গ্রহণ: ২৪-৪৮ ঘন্টা পরা রোগী
মিসোপ্রোস্টল ২০০ মাইক্রোগ্রামের ৪টি ট্যাবলেট বাক্কালি অথবা সাবলিঙ্গুয়ালি গ্রহণ করবে। মিসোপ্রোস্টল ট্যাবলেট রোগী নিজেই বাসায় খেতে পারবে (২টি করে ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝখানে অথবা জিহবার নিচে)। ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর রোগীর তলপেটে ব্যথা অথবা পরিপাক তন্ত্রের কোন সমস্যা জনিত করণে ঔষুধের দরকার হতে পারে। খুব বেশি অস্বস্তি, অতিরিক্ত রক্তপাত অথবা কোন প্রতিক্রিয়া ঘটলে কি করতে হবে তা জানিয়ে দিতে হবে অথবা ফোন নাম্বার দিয়ে দিতে হবে যদি মিসোেপ্রস্টোল গ্রহনের পর তার কোনো প্রশ্ন থাকে।
দিন ১০ থেকে ১৪ (তৃতীয় ভিজিট): চিকিতসা পরবর্তী পরীক্ষণ: রোগীকে ক্লিনিক, মেডিকেলে অথবা হাসপাতালে মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণের ১০ থেকে ১৪ দিন পর আবার যেতে হবে। এই ভিজিটটি খুবই জরুরী কেননা ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ অথবা আল্ট্রাসনোগ্রাফী করে কোন গর্ভাবস্থার টিস্য রয়ে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয়। যারা তারপরও গর্ভবতী রয়ে যান তাদের ক্ষেত্রে ভ্রূন বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। মাসিক নিয়মিতকরণ চিকিৎসা সফল না হলে অস্ত্রোপচার এমভিএ করার কথা বলা আছে।
এই কিট কেবলমাত্র গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের সঠিক বয়স এবং একটপিক প্রেগন্যান্সি নির্ধারণে সক্ষম ডাক্তাররাই নির্দোশিত করতে পারবেন। ডাক্তারদের অবশাই অসম্পূর্ণ গর্ভপাত অথবা অতিরিক্ত রক্তপাত হলে সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার/এমভিএ (ম্যানুয়েল ভ্যাকুউয়াম এসপিরেশন) অথবা রোগীকে রক্ত প্রদান এবং রিসাসিটেশন করার সবধরণের সুয়্যোগ সুবিধা খাকতে হবে (যদি প্রয়োজন হয়)
দিন ১ (প্রথম ভিজিট): মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণ: কোনো ক্লিনিক, মেডিকেল
অথবা হাসপাতালে ডাক্তারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ১টি মিফেপ্রিস্টোন ট্যাবলেট মুখে খাবেন।
দিন ২ (দ্বিতীয় ভিজিট): মিসোপ্রোস্টল গ্রহণ: ২৪-৪৮ ঘন্টা পরা রোগী
মিসোপ্রোস্টল ২০০ মাইক্রোগ্রামের ৪টি ট্যাবলেট বাক্কালি অথবা সাবলিঙ্গুয়ালি গ্রহণ করবে। মিসোপ্রোস্টল ট্যাবলেট রোগী নিজেই বাসায় খেতে পারবে (২টি করে ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝখানে অথবা জিহবার নিচে)। ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর রোগীর তলপেটে ব্যথা অথবা পরিপাক তন্ত্রের কোন সমস্যা জনিত করণে ঔষুধের দরকার হতে পারে। খুব বেশি অস্বস্তি, অতিরিক্ত রক্তপাত অথবা কোন প্রতিক্রিয়া ঘটলে কি করতে হবে তা জানিয়ে দিতে হবে অথবা ফোন নাম্বার দিয়ে দিতে হবে যদি মিসোেপ্রস্টোল গ্রহনের পর তার কোনো প্রশ্ন থাকে।
দিন ১০ থেকে ১৪ (তৃতীয় ভিজিট): চিকিতসা পরবর্তী পরীক্ষণ: রোগীকে ক্লিনিক, মেডিকেলে অথবা হাসপাতালে মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণের ১০ থেকে ১৪ দিন পর আবার যেতে হবে। এই ভিজিটটি খুবই জরুরী কেননা ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ অথবা আল্ট্রাসনোগ্রাফী করে কোন গর্ভাবস্থার টিস্য রয়ে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয়। যারা তারপরও গর্ভবতী রয়ে যান তাদের ক্ষেত্রে ভ্রূন বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। মাসিক নিয়মিতকরণ চিকিৎসা সফল না হলে অস্ত্রোপচার এমভিএ করার কথা বলা আছে।
MM Kit
330 BDT350 BDTSave 20 BDT
sold_units 9
1
Details:
- MM KitZiska Pharmaceuticals
গর্ভপাত করার জন্য মাসিক নিয়মিত করার ক্ষেত্রে এমএম কিট খুবই জনপ্রিয় একটি ওষুধ। শেষ মাসিক থেকে ভ্রুনের বয়স ৬৩ দিনের কম হলে শতভাগ কাজ করে।
এই কিট কেবলমাত্র গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের সঠিক বয়স এবং একটপিক প্রেগন্যান্সি নির্ধারণে সক্ষম ডাক্তাররাই নির্দোশিত করতে পারবেন। ডাক্তারদের অবশাই অসম্পূর্ণ গর্ভপাত অথবা অতিরিক্ত রক্তপাত হলে সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার/এমভিএ (ম্যানুয়েল ভ্যাকুউয়াম এসপিরেশন) অথবা রোগীকে রক্ত প্রদান এবং রিসাসিটেশন করার সবধরণের সুয়্যোগ সুবিধা খাকতে হবে (যদি প্রয়োজন হয়)
দিন ১ (প্রথম ভিজিট): মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণ: কোনো ক্লিনিক, মেডিকেল
অথবা হাসপাতালে ডাক্তারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ১টি মিফেপ্রিস্টোন ট্যাবলেট মুখে খাবেন।
দিন ২ (দ্বিতীয় ভিজিট): মিসোপ্রোস্টল গ্রহণ: ২৪-৪৮ ঘন্টা পরা রোগী
মিসোপ্রোস্টল ২০০ মাইক্রোগ্রামের ৪টি ট্যাবলেট বাক্কালি অথবা সাবলিঙ্গুয়ালি গ্রহণ করবে। মিসোপ্রোস্টল ট্যাবলেট রোগী নিজেই বাসায় খেতে পারবে (২টি করে ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝখানে অথবা জিহবার নিচে)। ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর রোগীর তলপেটে ব্যথা অথবা পরিপাক তন্ত্রের কোন সমস্যা জনিত করণে ঔষুধের দরকার হতে পারে। খুব বেশি অস্বস্তি, অতিরিক্ত রক্তপাত অথবা কোন প্রতিক্রিয়া ঘটলে কি করতে হবে তা জানিয়ে দিতে হবে অথবা ফোন নাম্বার দিয়ে দিতে হবে যদি মিসোেপ্রস্টোল গ্রহনের পর তার কোনো প্রশ্ন থাকে।
দিন ১০ থেকে ১৪ (তৃতীয় ভিজিট): চিকিতসা পরবর্তী পরীক্ষণ: রোগীকে ক্লিনিক, মেডিকেলে অথবা হাসপাতালে মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণের ১০ থেকে ১৪ দিন পর আবার যেতে হবে। এই ভিজিটটি খুবই জরুরী কেননা ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ অথবা আল্ট্রাসনোগ্রাফী করে কোন গর্ভাবস্থার টিস্য রয়ে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয়। যারা তারপরও গর্ভবতী রয়ে যান তাদের ক্ষেত্রে ভ্রূন বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। মাসিক নিয়মিতকরণ চিকিৎসা সফল না হলে অস্ত্রোপচার এমভিএ করার কথা বলা আছে।
এই কিট কেবলমাত্র গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের সঠিক বয়স এবং একটপিক প্রেগন্যান্সি নির্ধারণে সক্ষম ডাক্তাররাই নির্দোশিত করতে পারবেন। ডাক্তারদের অবশাই অসম্পূর্ণ গর্ভপাত অথবা অতিরিক্ত রক্তপাত হলে সেক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার/এমভিএ (ম্যানুয়েল ভ্যাকুউয়াম এসপিরেশন) অথবা রোগীকে রক্ত প্রদান এবং রিসাসিটেশন করার সবধরণের সুয়্যোগ সুবিধা খাকতে হবে (যদি প্রয়োজন হয়)
দিন ১ (প্রথম ভিজিট): মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণ: কোনো ক্লিনিক, মেডিকেল
অথবা হাসপাতালে ডাক্তারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে ১টি মিফেপ্রিস্টোন ট্যাবলেট মুখে খাবেন।
দিন ২ (দ্বিতীয় ভিজিট): মিসোপ্রোস্টল গ্রহণ: ২৪-৪৮ ঘন্টা পরা রোগী
মিসোপ্রোস্টল ২০০ মাইক্রোগ্রামের ৪টি ট্যাবলেট বাক্কালি অথবা সাবলিঙ্গুয়ালি গ্রহণ করবে। মিসোপ্রোস্টল ট্যাবলেট রোগী নিজেই বাসায় খেতে পারবে (২টি করে ট্যাবলেট গাল ও মাড়ির মাঝখানে অথবা জিহবার নিচে)। ৩০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। মিসোপ্রোস্টল গ্রহণের পর রোগীর তলপেটে ব্যথা অথবা পরিপাক তন্ত্রের কোন সমস্যা জনিত করণে ঔষুধের দরকার হতে পারে। খুব বেশি অস্বস্তি, অতিরিক্ত রক্তপাত অথবা কোন প্রতিক্রিয়া ঘটলে কি করতে হবে তা জানিয়ে দিতে হবে অথবা ফোন নাম্বার দিয়ে দিতে হবে যদি মিসোেপ্রস্টোল গ্রহনের পর তার কোনো প্রশ্ন থাকে।
দিন ১০ থেকে ১৪ (তৃতীয় ভিজিট): চিকিতসা পরবর্তী পরীক্ষণ: রোগীকে ক্লিনিক, মেডিকেলে অথবা হাসপাতালে মিফেপ্রিস্টোন গ্রহণের ১০ থেকে ১৪ দিন পর আবার যেতে হবে। এই ভিজিটটি খুবই জরুরী কেননা ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ অথবা আল্ট্রাসনোগ্রাফী করে কোন গর্ভাবস্থার টিস্য রয়ে গিয়েছে কিনা তা দেখা হয়। যারা তারপরও গর্ভবতী রয়ে যান তাদের ক্ষেত্রে ভ্রূন বিকলাঙ্গ হওয়ার সম্ভবনা থাকে। মাসিক নিয়মিতকরণ চিকিৎসা সফল না হলে অস্ত্রোপচার এমভিএ করার কথা বলা আছে।
customer_reviews
Health First
Health First
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
03:28