Ketoscalp Shampoo [Indian]
Ketoscalp Shampoo 100ml - Ketoconazole - Leeford Healthcare LTD. কেটোস্কাল্প শ্যাম্পুতে আছে শক্তিশালী এন্টিফাঙ্গাল উপাদান কেটোকোনাজোল।এই শ্যাম্পুটি ম্যানুফ্যাকচার করে ভারতের শীর্ষস্থানীয় ঔষধ এবং ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি লিফোর্ড হেলথকেয়ার লিমিটেড।
Health First
All products
![Ketoscalp Shampoo [Indian]](https://www.easykoro.com/inventories/fit-in/600x800/25150087260722754.png)
Details:
- Leeford Healthcare ltd.Ketoconazole & Zinc Pyrithione Shampoo
- At Plot No. 79 -A & 79-B, EPIPPhase - 2 Vill.Thana. Tehsil Baddi, Distt.Solan 173205 (H.P)
- WarrantyAuthentic Product
কেটোস্কাল্প শ্যাম্পু বাজারজাত করে থাকে ইন্ডিয়ার সনামধন্য কোম্পানি লিফোরড হেলথকেয়ার। ১০০ মিলি বোতলের এই শ্যাম্পুর মধ্যে রয়েছে কেটোকোনাজল ২% এবং জিংক পাইরিথিওন ১ %.
খুশকি মুক্ত ঝলমলে চুল কে না চায় । খুশকি পরিমান বেশি হলে খালি চোখে দেখা যায়। আবার অনেক সময় খুশকি তেমন চোখে পড়ে না। কিন্তু ঠিকই চুলে খুশকি পাদুর্ভাব হতে পারে৷
বেশি খুশকির কারনে মাথা চুলকাতে পারে। আবার চুল দিন দিন রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। চুলের ডগা ফেটে যেতে থাকে। চুলের স্বাভাবিক রং হারিয়ে দিতে থাকে। দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলে একসময় চুলের গোঁড়া নরম হয়ে পড়ে, এবং চুল পড়া শুরু হয়।
খুশকি দূর করতে অথবা চুল পড়ার কারণে আমরা অনেক সময় অনেক শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি৷ বাজারে এরকম অনেক শ্যাম্পু পাওয়া যায়।টিভি খুললেই শ্যামপুর বিজ্ঞাপন তো হরহামেশাই দেখা যায়।
কিন্তু এসবের কার্যকারিতা কতটুকু।দিন শেষে ঠিকই ডাক্তার এর দারস্থ হতে হয়। তাই চুল থাকতেই চুলের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। আর চুলের খুশকি দূর করণে এবং চুল পড়া রোধে সব থেকে বেস্ট শ্যাম্পু হচ্ছে কেটোকোনাজল সমৃদ্ধ এইটা তো কেটোস্ক্যাল্প শ্যাম্পু।
মাথার ত্বককে ক্ষতিকর ফাঙ্গাস থেকে মুক্ত করে কয়েকবার ব্যবহার এর পরেই। উর্বর মাটিতে যেমন ভালো ফলন হয়, তেমনি মাথার ত্বক ভাল থাকলে, সুস্থ ও মজবুত চুল গজায়। এবং চুলের গোড়ার শক্ত থাকে। ফলে খুশকি সমস্যা এবং চুল পড়ার সমস্যা দূর হয়।
চুল নানান কারণে পড়ে যেতে পারে। টাক সমস্যা আরেকটি বিব্রতকর পরিস্থিতি। মাথার জায়গায় জায়গায় চুল উঠে যায়। আমরা সাধারণত এই রোগটিকে টাক সমস্যা বলে থাকি। আসলে এটি অটোইমোনোডিজিজ। এ ধরনের টাক সমস্যা থাকলেও অন্যান্য ওষুধের সাথে এই ketosclap shamoo ডক্টর প্রেস্ক্রিপশন করে থাকেন।
এছাড়া মাথায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন থাকলে যেমন চুলকানি, একজিমা,দাউদ সহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দূর করতে এই শ্যাম্পু ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে। মাথায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন থাকলে তা দূর করতে এই শ্যাম্পুটি জাদুর মত কাজ করে থাকে। ব্যবহারে কয়েক দিনেই দারুন ফলাফল পাওয়া যায়। ফাংগাল ইনফেকশন জনিত যতরোগ রয়েছে, অন্যান্য শ্যাম্পু ব্যবহার করে তেমন ফল না পেলে আপনি এই কিছু কেটোস্কাল্প শ্যামপুর ব্যবহারে রোগ মুক্তি লাভ করে থাকবেন।
মাথার সমস্যা ছাড়াও শরীরের ত্বকের ফাংগাল ইনফেকশনের ক্ষেত্রেও শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করলে দারুন কার্যকারিতা দেখা যায়। শরীরে ফাংগাল আক্রমণ এর কারনে চুলকানি একজিমা, দাউদ,সোরিয়ারিস সহ বিভিন্ন ধরনের ডার্মাটাইটিসের বিরুদ্ধে কেটোস্কাল্প শ্যাম্পু অসাধারণ কাজ করে।
ketoscalp shampoo সাধারণত সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে হয়। সপ্তাহে দুইবার এর বেশি ব্যবহারের তেমন একটা প্রয়োজন পড়ে না।তবে যদি আপনি কোন রোগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন তবে আপনার ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী কতবার ব্যবহার করতে হবে সে বিষয়ে তিনি পরামর্শ দিবেন।সাধারণত এটির ব্যবহার অন্যান্য শ্যাম্পুর মতো ই।ভেজা মাথায় বা শরীরে ketoscalp shampoo টি মেখে ফেনা তুলে ৩ থেকে ৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
মোটামুটি ১-২ বার ব্যবহার করার পরে এটি কার্যকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই 5 মিনিটের বেশি রাখা যাবে না। চোখে গেলে জ্বালাপোড়া করতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে বেশি করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
Ketoscalp Shampoo [Indian]
Details:
- Leeford Healthcare ltd.Ketoconazole & Zinc Pyrithione Shampoo
- At Plot No. 79 -A & 79-B, EPIPPhase - 2 Vill.Thana. Tehsil Baddi, Distt.Solan 173205 (H.P)
- WarrantyAuthentic Product
কেটোস্কাল্প শ্যাম্পু বাজারজাত করে থাকে ইন্ডিয়ার সনামধন্য কোম্পানি লিফোরড হেলথকেয়ার। ১০০ মিলি বোতলের এই শ্যাম্পুর মধ্যে রয়েছে কেটোকোনাজল ২% এবং জিংক পাইরিথিওন ১ %.
খুশকি মুক্ত ঝলমলে চুল কে না চায় । খুশকি পরিমান বেশি হলে খালি চোখে দেখা যায়। আবার অনেক সময় খুশকি তেমন চোখে পড়ে না। কিন্তু ঠিকই চুলে খুশকি পাদুর্ভাব হতে পারে৷
বেশি খুশকির কারনে মাথা চুলকাতে পারে। আবার চুল দিন দিন রুক্ষ হয়ে যেতে পারে। চুলের ডগা ফেটে যেতে থাকে। চুলের স্বাভাবিক রং হারিয়ে দিতে থাকে। দীর্ঘদিন এভাবে চলতে থাকলে একসময় চুলের গোঁড়া নরম হয়ে পড়ে, এবং চুল পড়া শুরু হয়।
খুশকি দূর করতে অথবা চুল পড়ার কারণে আমরা অনেক সময় অনেক শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি৷ বাজারে এরকম অনেক শ্যাম্পু পাওয়া যায়।টিভি খুললেই শ্যামপুর বিজ্ঞাপন তো হরহামেশাই দেখা যায়।
কিন্তু এসবের কার্যকারিতা কতটুকু।দিন শেষে ঠিকই ডাক্তার এর দারস্থ হতে হয়। তাই চুল থাকতেই চুলের যত্ন নেয়া প্রয়োজন। আর চুলের খুশকি দূর করণে এবং চুল পড়া রোধে সব থেকে বেস্ট শ্যাম্পু হচ্ছে কেটোকোনাজল সমৃদ্ধ এইটা তো কেটোস্ক্যাল্প শ্যাম্পু।
মাথার ত্বককে ক্ষতিকর ফাঙ্গাস থেকে মুক্ত করে কয়েকবার ব্যবহার এর পরেই। উর্বর মাটিতে যেমন ভালো ফলন হয়, তেমনি মাথার ত্বক ভাল থাকলে, সুস্থ ও মজবুত চুল গজায়। এবং চুলের গোড়ার শক্ত থাকে। ফলে খুশকি সমস্যা এবং চুল পড়ার সমস্যা দূর হয়।
চুল নানান কারণে পড়ে যেতে পারে। টাক সমস্যা আরেকটি বিব্রতকর পরিস্থিতি। মাথার জায়গায় জায়গায় চুল উঠে যায়। আমরা সাধারণত এই রোগটিকে টাক সমস্যা বলে থাকি। আসলে এটি অটোইমোনোডিজিজ। এ ধরনের টাক সমস্যা থাকলেও অন্যান্য ওষুধের সাথে এই ketosclap shamoo ডক্টর প্রেস্ক্রিপশন করে থাকেন।
এছাড়া মাথায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন থাকলে যেমন চুলকানি, একজিমা,দাউদ সহ বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ দূর করতে এই শ্যাম্পু ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে। মাথায় ফাঙ্গাল ইনফেকশন থাকলে তা দূর করতে এই শ্যাম্পুটি জাদুর মত কাজ করে থাকে। ব্যবহারে কয়েক দিনেই দারুন ফলাফল পাওয়া যায়। ফাংগাল ইনফেকশন জনিত যতরোগ রয়েছে, অন্যান্য শ্যাম্পু ব্যবহার করে তেমন ফল না পেলে আপনি এই কিছু কেটোস্কাল্প শ্যামপুর ব্যবহারে রোগ মুক্তি লাভ করে থাকবেন।
মাথার সমস্যা ছাড়াও শরীরের ত্বকের ফাংগাল ইনফেকশনের ক্ষেত্রেও শ্যাম্পু দিয়ে গোসল করলে দারুন কার্যকারিতা দেখা যায়। শরীরে ফাংগাল আক্রমণ এর কারনে চুলকানি একজিমা, দাউদ,সোরিয়ারিস সহ বিভিন্ন ধরনের ডার্মাটাইটিসের বিরুদ্ধে কেটোস্কাল্প শ্যাম্পু অসাধারণ কাজ করে।
ketoscalp shampoo সাধারণত সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে হয়। সপ্তাহে দুইবার এর বেশি ব্যবহারের তেমন একটা প্রয়োজন পড়ে না।তবে যদি আপনি কোন রোগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন তবে আপনার ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী কতবার ব্যবহার করতে হবে সে বিষয়ে তিনি পরামর্শ দিবেন।সাধারণত এটির ব্যবহার অন্যান্য শ্যাম্পুর মতো ই।ভেজা মাথায় বা শরীরে ketoscalp shampoo টি মেখে ফেনা তুলে ৩ থেকে ৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
মোটামুটি ১-২ বার ব্যবহার করার পরে এটি কার্যকারিতা নিজেই বুঝতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই 5 মিনিটের বেশি রাখা যাবে না। চোখে গেলে জ্বালাপোড়া করতে পারে। তাই এ ধরনের সমস্যা হলে বেশি করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
customer_reviews
Hello! 👋🏼 What can we do for you?
06:57